পানি উন্নয়ন বোর্ড,

পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাজটা আসলে কি..?

পানির আবার উন্নয়ন করে কেমনে..?

বাসায় বাসায় নিরাপদ পানি পৌছানো নাকি কারো বাসার পানির লাইন নষ্ট হয়ে গেলে ঠিক করে দিয়ে আসা..?

এমন অনেক আজগুবি টাইপের  প্রশ্ন আমি শুনেছি অনেকের কাছ থেকে।

আশা করি,  এই পোস্টটি পড়ার পরে পানি উন্নয়ন বোর্ড সম্পর্কে আপনার ধারণা কেয়া বল সাবানের মত নিমিষেই পরিষ্কার হয়ে যাবে 😂

ইতিহাস :

এটি বাংলাদেশর সবচেয়ে প্রাচীন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টগুলোর মধ্যে একটা।

১৯৫৪ এবং ১৯৫৫ সালের উপর্যপরি ভয়াবহ বন্যার পর পাকিস্তান আমলে ১৯৫৯ সালে    পূর্ব পাকিস্তান পানি বিদ্যুৎ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (ইপিওয়াপদা) গঠন করা হয়।

পরবর্তীতে এর নাম হয় হয়ে যায় Water and power Development Authority যার সংক্ষিপ্ত রূপ WAPDA

বাংলাদেশে এটাকে তখন ওয়াপদা নামেই চিনত সবাই।

তখনকার সময়ে দেশের ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট বলতে কেবল ওয়াপদা আর C&B কে মানুষ চিনত বেশি।

পরবর্তীতে ওয়াপদা ভেঙ্গে ১৯৭২ সালে পানি উন্নয়ন বোর্ড বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড হয় এবং ১৯৬২ সালে C&B ভেঙ্গে PWD   RHD গঠিত হয়।

তারপর থেকেই বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড সম্পূর্ন আলাদা সংস্থা হিসেবে তাদের কাজ পরিচালিত করে আসছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ড আরো যে যে নামে পরিচিত :

: ওয়াপদা

: BWDB

: WDB

: ওয়াটার বোর্ড

তবে প্রবীণরা জনমুখে  ওয়াটার বোর্ডকে এখনো ওয়াপদা বলেই ডাকে।

অর্গানোগ্রাম :

বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন একটি বিধিবদ্ধ সংস্থা হিসেবে তাদের কার্যক্রম পরিচালিত করে আসছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ড  সমগ্র বাংলাদেশ কে টি  জোন বিভক্ত করে সেবাদান করে। প্রতিটি জোন এর প্রধান কর্মকর্তার পদবী " প্রধান প্রকৌশলী (CE)"

জোনের অধীনে আছে সার্কেল অফিস। সার্কেল অফিসের প্রধান কর্মকর্তার পদবী হলো "তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (SE)".

সার্কেলের অধীনে থাকে ডিভিশন অফিস বা বিভাগীয় অফিস। যার প্রধান কর্মকর্তার পদবী হলো "নির্বাহী প্রকৌশলী (XEN)"

মূলত প্রতি জেলায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের যে অফিসগুলো থাকে সেগুলোকেই বলা হয়  বিভাগীয় অফিস বা ডিভিশন অফিস

ডিভিশন অফিস বা জেলা অফিসকে একটি, দুইটি বা তিনটি সাব-ডিভিশন বা উপ-বিভাগ অফিসে বিভক্ত করা আছে। যার প্রধান কর্মকর্তার পদবী হলো "উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী (SDE)".

প্রায় প্রতিটি সাব-ডিভিশন অফিসে তিনটি করে SAE (Civil) এর পদ রয়েছে। SAE (Civil) এর পদগুলোকে এক একটি সেকশন বলা হয়। যার কারনে SAE এর পদবির অপর নাম সেকশন অফিসার (SO)

 আর এই সেকশন গুলোই মূলত সারাদেশের মাঠ পর্যায়ের কাজগুলো বাস্তবায়নের দায়িত্ব পালন করে থাকে।

আর সবার উপরে রয়েছেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের  এর সম্মানীত মহাপরিচালক মহোদয়। যিনি গ্রেড- কর্মকর্তা।

পাউবোর কাজ :

নদী খনন,  খাল খনন, বাধ নির্মান, পোল্ডার নির্মান, চর ড্রেজিং, স্লুইস গেট,  রেগুলেটর,  ব্যারেজ নির্মান,  তীর প্রতিরক্ষামূলক কাজ সহ

বন্যা নিয়ন্ত্রন, নিষ্কাশন,  সেচ প্রকল্প বাস্তবায়ন রিভার ট্রেইনিং এর জন্য সকল প্রকার হাইড্রোলিক্স স্ট্রাকচার নির্মানের  মাধ্যমে নদীর সুষ্ঠ  ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান কাজ।

সংস্থার ধরণ :

পাউবো সম্পূর্নরূপে একটি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট।

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং রিলেটেড যত প্রকার হাইড্রোলিক্স স্ট্রাকচার আছে তার প্রায় সব পাউবো দ্বারা সম্পন্ন করা হয়।

এবং  এর যাবতীয় কাজ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের দ্বারা সম্পন্ন করা হয়। ( যদিও মেকানিক্যাল ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদেরও কিছু কিছু কাজ করা লাগে) 

এছাড়াও জেনারেল কিছু পোস্ট আছে,  যারা সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের সাপোর্টিং রুলে থাকে।

সেটাপ,  অর্গানোগ্রাম প্রজেক্ট PWD,  RHD আর BWDB এর প্রায় একই রকম।

কাজের ধরন:

পানি উন্নয়ন বোর্ডের বেশিরভাগ  কাজের ভলিউম   বড় বড়।

কোনো বিস্তীর্ণ এলাকা, হাওর, জলাবদ্ধ জমি,  কিংবা নদীর পাড় ইত্যাদির বিশাল এরিয়া ব্যাপী প্রকল্প পরিকল্পনা করা হয়।

যার ভিতরেই ছোট ছোট প্যাকেজে নদী খনন, বাধ নির্মান, স্লুইস গেট নির্মান,  তীর প্রতিরক্ষাসহ অারো বিভিন্ন আইটেমের  কাজ থাকে।

অর্থাৎ এক প্রকল্পের ভিতরেই বিভিন্ন রকম ইঞ্জিনিয়ারিং কাঠামো নির্মান করা হয়।

ফলে প্রকল্প কম,  কিন্তু টাকার পরিমাণ বেশি

পাউবোর বেশিরভাগ প্রকল্প   শতকোটি কিংবা হাজার কোটি টাকার।

যার কারনে বেশিরভাগ  প্রকল্প পাশ হতে হয় একনেকের মাধ্যমে।

এছাড়াও কাবিটা,   NDR কিংবা ইমারজেন্সিতে ছোট ছোট কাজও থাকে।

কনফিউশন দূরীকরণ পর্ব :

পাউবো কি স্বায়িত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান..?

..


নাহ,  পাউবো কোনো স্বায়িত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান না।

এটি একটি বিশেষ আইন দ্বারা, রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশ দ্বারা পরিচালিত প্রতিষ্ঠান।

যাকে বলা হয় বিশেষ বিধিবদ্ধ সংস্থা।

কিন্তু এটার একটা আলাদা বৈশিষ্ট হল,  এটি কাজ করে স্বাধীনভাবে।

যার কারনে অনেকেই এটাকে স্বায়িত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে ধরে নেয়।

পানিতে কি পেনশন আছে..?

জ্বি ভাই,  পেনশন,  জিপিএফ সব আছে।

আগেই বলেছি, বাউবো কোনো স্বায়িত্বসাশিত কোম্পানি না যে পেনশন থাকবে না,  এটি একটি রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান।

অন্যান্য সরকারি চাকরিজীবীরা যেমন হারে সরকারি বেতন,  পেনশন সুবিধা পায় একই হারে পাউবো পায়।

বরং অন্যদের চেয়ে পাউবোর পেনশন তোলার প্রসেস অারো সহজ স্বল্পসময়ী।

পানি উন্নয়ন বোর্ডে সাব এসিস্টেন্ট ইঞ্জিনিয়ারদের অবস্থান :

SAE দের অফিসে যে যে নামে ডাকে...

: SO সাহেব/ সাব

: ইঞ্জিনিয়ার সাহেব

: সেকশন অফিসার

: শাখা কর্মকর্তা

: এস্টিমেটর

তবে সবাই SO সাহেব বলেই বেশি ডাকে এবং চিনে।

কাজ: 

পানি উন্নয়ন বোর্ডের সবচেয়ে ভাইটাল পোস্ট বলা হয় SO পোস্ট কে।

 বোর্ডের ৬৫-৭০% কাজ SO রা করে থাকে।

সমগ্র অফিস স্টাফ, ঠিকাদারমহল এবং উর্ধ্বতন অফিসারদের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন SO রা।

একটা সেকশনে সম্পূর্ন দায়িত্বভার কর্মকর্তা এবং সেকশনের কাজ বাস্তবায়নের প্রধান কর্মকর্তা হিসেবে থাকেন SO রা।

তাই SO হিসেবে একাধারে যেমন পাবেন কাজের প্রেসার এবং ব্যস্ততা অন্যদিকে পাবেন পেশাগত জীবনে গুরুত্ব মূল্যায়ন।

SAE হিসেবে পাউবো তে সুবিধাসমূহ :

প্রথম সুবিধা হল প্রমোশনে।


পানিতে সাব দের প্রমোশন মোটামুটি তাড়াতাড়ি হয়।  বর্তমানে পানির প্রায় ৬০% উপ বিভাগীয় প্রকৌশলী ডিপ্লোমা প্রকৌশলী থেকে প্রমোটেড।  এমন কি অনেক ডিপ্লোমা প্রকৌশলী নির্বাহী প্রকৌশলী  হিসেবেও আছেন।  বয়স থাকলে যথেষ্ট সন্তুষ্টজনক পোস্টে শেষ ১০-১৫ বছর জব করতে পারবেন।

দ্বিতীয় সুবিধা হচ্ছে পানির প্রকল্প বড় বড়,  বেশি বেশি প্রজেক্টের ঝামেলা পোহাতে হয় না।

ডেল্টা প্ল্যান ২১০০ এর বাস্তবায়নের ৮০% কাজ করবে পানি উন্নয়ন বোর্ড।  তাই আগামী মিনিমাম ৫০ বছর পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাজ বাড়তেই থাকবে।

এমনিতেই বর্তমানে অনেক কাজ,  ভবিষ্যতে আরো কাজ বাড়বে।

পাউবোর সব ডিভিশন অফিস জেলার মেইন শহরে এবং সবাইকে ডিভিশন অফিসেই অফিস করতে হয়।

 তাই  পরিবার নিয়ে জেলা শহরে থেকে উন্নত সুযোগ সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।

স্থানীয় চেয়ারম্যান, মেম্বার, ইউপি চেয়ারম্যান, UNO দের কোনো প্যারা নাই, ( কাবিটা বাদে)  নিজেরাই স্বাধীনভাবে নিজেদের কাজ করতে পারবেন।

তাছাড়াও পাউবোর ফাউন্ডেশন ট্রেনিং হয় কয়েকটা বিভাগ ব্যাপী,   আপনি যদি ভ্রমন পিপাসু হোন একটু চেষ্টা করলেই দেশ ভ্রমনের কাজ প্রায় অনেকটাই শেষ করে আসতে পারবেন।

অসুবিধাসমূহ  :

মাঝে মাঝে কাজ করতে করতে রাত ১০ টাও বাজতে পারে  ( ওয়ার্কিংপিরিয়ড, জুন ক্লোজিং সময়গুলোতে )

তখন মনে হতে পারে চাকরি ছেড়ে এখন চলে যায় 🤣

এটা যে শুধু সাবদের ক্ষেত্রে হয় এমন না,  নির্বাহী প্রকৌশলীরাও কাজ থাকলে SO দের সাথে  রাত পর্যন্ত কাজ করে। 

শুক্র শনি সরকারি ছুটি থাকলেও অনেক সময় কাজের প্রেসারের কারনে ছুটি কাটানো যায় না, 

এটা শুধু ওয়াটার বোর্ডের চিত্র না,  সকল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট এর ( RHD, PWD, EED, LGED) চিত্র এই রকম।

সাব এসিস্টেন্ট কেন,  নির্বাহী প্রকৌশলীরাও সব সরকারি ছুটি কাটাতে পারে না।

রোদ, ঝড়, বৃষ্টি সহ সকল প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে আমাদের কাজ করা লাগে।

বন্যার সময় সবাই যেখানে পরিবারকে নিয়ে ঘরমুখো থাকে তখন পানির ইঞ্জিনিয়াররা দেখবেন ঝড় বৃষ্টি উপেক্ষা করে বাধের উপর বস্তা  ফেলার কাজ পরিদর্শন করতেছে।

সার্ভে  করার সময় কিছুটা কষ্ট পোহাতে হয়   রোদ,  বৃষ্টির মধ্যে হাওর,  বিল, খালের মত বেকওয়ার্ড জায়গাগুলোতে সার্ভে করা লাগে।

অসুবিধার সুবিধা :

সারা বছর সাইটে কাজ থাকে না।

শুধুমাত্র শুকনা সিজনে (সর্বোচ্চ  - মাস )  কাজ থাকে।  বছরের বাকি সময় মোটামুটি রিল্যাক্স থাকা যায়।

আর যখন কাজ চলে তখনও প্রতিদিন সাইটে যাওয়া লাগে না,  সপ্তাহে - দিন গেলেই হয়।

তাছাড়াও যারা কাজের প্যারা নিতে না চান তারা চাইলেই হাইড্রোলজি,  এস্টিমেটর কিংবা ঢাকাতে পোস্টিং নিতে পারেন।

তখন আর সাইটে যাওয়া লাগবে না,  কাজের প্রেসারও নাই,  শুক্র- শনি ১০০% ছুটি কাটাতে পারবেন।

অর্থাৎ আপনার যখন কাজ করতে/ প্রেসার নিতে মন চাইবে তখন সেকশনে পোস্টিং নিতে পারবেন,  আবার যখন রিল্যাক্স চাইবেন হাইড্রোলজি কিংবা ঢাকা তে পোস্টিং নিতে পারবেন।

বিষয়টা অনেকটা GTV' মত ,

যা চাইবেন,  সব পাবেন 😂🤣

পাউবোর গৌরবের উত্থান পথন :

একটা সময় বলা হত

 " মাছের রাজা পাবদা,  চাকরির রাজা ওয়াপদা "

এর প্রধান কারন ছিল ওয়াপদার জনবল, পরিচিতি এবং গুরুত্ব।

ওয়াপদার গুরুত্ব ঐতিহ্য এতটাই গভীর ছিল যে, বঙ্গবন্ধুর মার্চের ভাষণেও ওয়াপদার নাম পাওয়া যায়।

ভাষণে বঙ্গবন্ধু ওয়াপদার কর্মকর্তাদেরকে অফিসে না গিয়ে শুধুমাত্র মাস শেষে বেতন তোলার জন্য নির্দেশ দিয়েছিলেন।

কিন্তু দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি আর খাম খেয়ালিপনার কারনে মাঝখানে পানির গৌরব আর সম্মানে কিছুটা ভাটা দেখা দেয়।

তার প্রেক্ষিতে ২০১০ সালে পাউবো টাস্কফোর্স গঠন করে।  এর ফলে কাজের গুনগত পরিমানগত মান বজায় থাকছে

বর্তমানে পাউবো ১০০% কাজ করে এবং নিজেদের ঐতিহ্য গৌরব রক্ষায় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ

ভবিষ্যতের পাউবো :

গত HED এর রিটেন পরীক্ষায় সাধারণ জ্ঞান পার্টে " ডেল্টা প্ল্যান " নিয়ে একটা প্রশ্ন আসছিল।

এটি একটি ৮০ বছর মেয়াদী মহাপরিকল্পনা। 

এই প্ল্যানের ৮০% কাজ বাস্তবায়ন করবে পাউবো।

ফলে ভবিষ্যৎ পাউবোর কাজ গুরুত্ব আরো বাড়বে।

এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে এবং সময়ের প্রয়োজনেই পাউবো কে অধিদপ্তর করার কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে।  খুব শীঘ্রই অধিদপ্তরের ঘোষণা পাবেন।

এবং মহাপরিকল্পনার কথা চিন্তা করে বিসিএস ক্যাডার পোস্ট সংযোজনের কাজ চলছে।

সাথে যারা বর্তমান নিয়োগে ডুকবেন ( SAE)  তারা অটোমেটিক্যালি নন ক্যাডার গেজেটেড অফিসার হয়ে যাবেন।

পাশাপাশি হাওর এলাকায় পোস্টিং পড়লে ৩২০০ টাকা করে অতিরিক্ত বেতন পাবেন।

পুরাতন ডিপার্টমেন্ট হওয়ায় অফিস বিল্ডিং, স্টাফ বিল্ডিং, অফিস সরঞ্জাম ইত্যাদির লজিস্টিক সাপোর্টের অভাবে ভুগতেছিল ডিপার্টমেন্ট। 

তারই ধারাবাহিতায় নতুন DPP প্রনোয়ণ করা হচ্ছে ( অলরেডি কনসাল্টেন্ট নিয়োগ হয়ে গেছে)

এই DPP পাশ হলে সকল অফিস ভবন,  স্টাফ ভবন নতুন করে নির্মান করা হবে এবং সরঞ্জামাদি অাধুনিকায়ন করা হবে।

ফলে কাজ করার পরিবেশ আরো সুন্দর সুগঠিত হবে।

ঐতিহ্য,  গৌরব,  চ্যালেঞ্জ, ভবিষ্যত সম্ভাবনা ৮৫ জনের পোস্ট  নিয়ে আমরা আপনার জন্য রেডি...

আপনি রেডি তো...?

ছবিতে : পাউবোর কর্মকাণ্ডের কিছু স্থিরচিত্র    


পানি উন্নয়ন বোর্ড,

পানি উন্নয়ন বোর্ড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2021,

পানি উন্নয়ন বোর্ড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2022,

pani unnoyon board,

পানি উন্নয়ন বোর্ড নিয়োগ,

পানি উন্নয়ন বোর্ড নোটিশ,

 

পানি উন্নয়ন বোর্ড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2022,

পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্মকর্তা ঢাকা,

পানি উন্নয়ন বোর্ড নোটিশ,

পানি উন্নয়ন বোর্ড টেন্ডার,

পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক,

পানি উন্নয়ন বোর্ডের পদ সমূহ,

পানি উন্নয়ন বোর্ড সিলেট,

পানি উন্নয়ন বোর্ড পেনশন

Post a Comment

Previous Post Next Post